ঢাকা, মঙ্গলবার, এপ্রিল ১৬ ২০২৪,


শিরোনাম
আনন্দ করতে গিয়ে যেন আমরা বিপদ ডেকে না আনি: রাষ্ট্রপতি     কারামুক্ত ছাত্রনেতা ইসহাক সরকার এর সাথে ছাত্রনেতা নিয়াজ মাহমুদ নিলয় এর শুভেচ্ছা বিনিময়     বেগম খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসার দাবিতে  অসুস্থ মাকে হাসপাতালে রেখে রাজ পথে ছাত্রনেতা আকাশ মিয়াজী     কচুয়ার কৃতিসন্তান কেন্দ্রীয় ছাত্রনেতা এম এ ফয়েজ এর জন্মদিন পালন     পুলিশ ও নেতাকর্মীদের সঙ্গে দফায় দফায় সংঘর্ষ     কচুয়ার বায়েক মোর ৫০ফিট দক্ষিণে আবারো ও দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ। ..     বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলন ছিলো একটি ইনোভেশনধর্মী মাইলফলক  : ড. কলিমউল্লাহ     বিয়ের পিড়িঁতে বসলেন মরহুম রফিকুল ইসলাম রনির পুত্র সালমান সানি     জাতিসংঘে বঙ্গবন্ধুর বাংলায় ভাষণ ছিলো নজিরবিহীন: ড. কলিমউল্লাহ     বঙ্গবন্ধু কৃষিক্ষেত্রে যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছিলেন : ড. কলিমউল্লাহ    

একটি দেশের গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার প্রাণকেন্দ্র সংসদ।

demo | ০১:১৪ মিঃ, নভেম্বর ৬, ২০১৭



এ দেশের সব মানুষ দলে দলে কোথায় যাচ্ছে? বিদেশি পর্যটক গত শনিবার হিশরে এসে দাঁড়ালে নিশ্চিত এ প্রশ্নই করতেন। হিশর সেন্ট্রাল স্টেডিয়ামের রাস্তায় মানুষের ওই ঢল দেখলে মনে হবে, এই জনসমুদ্রের সামনেই বোধ হয় হ্যামিলিনের সেই বাঁশিওয়ালা! কিন্তু এখানকার সেই ‘বাঁশিওয়ালা’ না হ্যামিলিনের, না তিনি কোনো অস্থিচর্মের মানুষ। সেটা আসলে দুশানবের একটি ক্লাব—ইসতিকলল এএফসি। দলটি এএফসি কাপের ফাইনালে নাম লেখানোর পর পুরো দেশ জেগে উঠেছিল ইসতিকললের জন্য। কিন্তু ফাইনালে ইরাকি এয়ার ফোর্সের কাছে ১-০ গোলে হারে তাদের হৃদয় ভেঙেছে। ভগ্নহৃদয়ের সেই ফুটবলপ্রেমীদের দেখে মনে হয়েছে, সামান্য ফুটবল ম্যাচ কীভাবে একটি দেশকে জাগিয়ে তুলতে পারে—দুশানবেতে পা না রাখলে তা বোঝার উপায় ছিল না।
তাজিকিস্তানের রাজধানী দুশানবের অনেক বাইরে হিশরের অবস্থান। প্রায় জনশূন্য ও প্রকৃতিগত কারণে অঞ্চলটিকে মনে হয় মরুভূমি অঞ্চল। তার মাঝে সগৌরবে দাঁড়িয়ে সেন্ট্রাল স্টেডিয়াম। তার গ্যালারিতে এখনো নতুন রঙের গন্ধ, বিদ্যুৎ–সংযোগ কিংবা ওয়াই–ফাই সুবিধার সঙ্গেও ধাতস্থ হয়ে ওঠেনি পুরোপুরি। এমন একটি জায়গায় যদি দেখতে পান জনসমুদ্র, আর সেই কলতানমুখর সমুদ্র থেকে যদি ভেসে আসে গর্জন ‘লেটস গো ইসতিকলল’, তাহলে শিহরিত না হয়ে উপায় আছে!

এ দেশের সব মানুষ দলে দলে কোথায় যাচ্ছে? বিদেশি পর্যটক গত শনিবার হিশরে এসে দাঁড়ালে নিশ্চিত এ প্রশ্নই করতেন। হিশর সেন্ট্রাল স্টেডিয়ামের রাস্তায় মানুষের ওই ঢল দেখলে মনে হবে, এই জনসমুদ্রের সামনেই বোধ হয় হ্যামিলিনের সেই বাঁশিওয়ালা!

কিন্তু এখানকার সেই ‘বাঁশিওয়ালা’ না হ্যামিলিনের, না তিনি কোনো অস্থিচর্মের মানুষ। সেটা আসলে দুশানবের একটি ক্লাব—ইসতিকলল এএফসি। দলটি এএফসি কাপের ফাইনালে নাম লেখানোর পর পুরো দেশ জেগে উঠেছিল ইসতিকললের জন্য। কিন্তু ফাইনালে ইরাকি এয়ার ফোর্সের কাছে ১-০ গোলে হারে তাদের হৃদয় ভেঙেছে। ভগ্নহৃদয়ের সেই ফুটবলপ্রেমীদের দেখে মনে হয়েছে, সামান্য ফুটবল ম্যাচ কীভাবে একটি দেশকে জাগিয়ে তুলতে পারে—দুশানবেতে পা না রাখলে তা বোঝার উপায় ছিল না।
তাজিকিস্তানের রাজধানী দুশানবের অনেক বাইরে হিশরের অবস্থান। প্রায় জনশূন্য ও প্রকৃতিগত কারণে অঞ্চলটিকে মনে হয় মরুভূমি অঞ্চল। তার মাঝে সগৌরবে দাঁড়িয়ে সেন্ট্রাল স্টেডিয়াম। তার গ্যালারিতে এখনো নতুন রঙের গন্ধ, বিদ্যুৎ–সংযোগ কিংবা ওয়াই–ফাই সুবিধার সঙ্গেও ধাতস্থ হয়ে ওঠেনি পুরোপুরি। এমন একটি জায়গায় যদি দেখতে পান জনসমুদ্র, আর সেই কলতানমুখর সমুদ্র থেকে যদি ভেসে আসে গর্জন ‘লেটস গো ইসতিকলল’, তাহলে শিহরিত না হয়ে উপায় আছে!

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

০৭:০৫ মিঃ, মার্চ ১৬, ২০১৮

ক্রীড়াবিদ ইঞ্জিনিয়ার জসীম উদ্দ..

০১:১০ মিঃ, নভেম্বর ৬, ২০১৭

মরুর বুকে ফুটবল জোয়ার..

০১:০৫ মিঃ, নভেম্বর ৬, ২০১৭

মরুর বুকে ফুটবল জোয়ার..




Designed & Developed by TechSolutions BD