ঢাকা, মঙ্গলবার, ডিসেম্বর ১০ ২০২৪,


শিরোনাম
আনন্দ করতে গিয়ে যেন আমরা বিপদ ডেকে না আনি: রাষ্ট্রপতি     কারামুক্ত ছাত্রনেতা ইসহাক সরকার এর সাথে ছাত্রনেতা নিয়াজ মাহমুদ নিলয় এর শুভেচ্ছা বিনিময়     বেগম খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসার দাবিতে  অসুস্থ মাকে হাসপাতালে রেখে রাজ পথে ছাত্রনেতা আকাশ মিয়াজী     কচুয়ার কৃতিসন্তান কেন্দ্রীয় ছাত্রনেতা এম এ ফয়েজ এর জন্মদিন পালন     পুলিশ ও নেতাকর্মীদের সঙ্গে দফায় দফায় সংঘর্ষ     কচুয়ার বায়েক মোর ৫০ফিট দক্ষিণে আবারো ও দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ। ..     বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলন ছিলো একটি ইনোভেশনধর্মী মাইলফলক  : ড. কলিমউল্লাহ     বিয়ের পিড়িঁতে বসলেন মরহুম রফিকুল ইসলাম রনির পুত্র সালমান সানি     জাতিসংঘে বঙ্গবন্ধুর বাংলায় ভাষণ ছিলো নজিরবিহীন: ড. কলিমউল্লাহ     বঙ্গবন্ধু কৃষিক্ষেত্রে যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছিলেন : ড. কলিমউল্লাহ    

হযরত ক্বারী ইব্রাহীম রাহ: এর জন্ম

হযরত মাওলানা মাহবুবে এলাহী | এপ্রিল ২, ২০১৮



মক্কার সাওলতীয়া মাদ্রাসার ছাত্র ও উস্তাদ হওয়ার মহা গৌরবের অধিকারী, ইমামে রাব্বানী শাইখ হযরত রশীদ আহমদ গাংগূহী রাহ. থেকে ইলমে তাসাউফ তথা আধ্যাত্নিকতার দুর্লভ উপহার অর্জনকারী,উপমহাদেশসহ আরব ওয়াল আজমের ক্বারীউল কুররা, ইলমে ক্বিরাত ও মারিফাতের উস্তাজুল আসাতিজা, রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দিকভ্রান্ত ইয়াতীম উম্মতের রাহবরে মিল্লাত,সূন্নাত পাবন্দির অগ্নিপুরুষ, তাক্বওয়া ও আখলাকের খাজনা,যাকের ও শাকেরেদের অনুসরণীয় ব্যক্তিত্ব কুতবুল আলম হযরত মাওলানা ক্বারী ইব্রাহীম রাহ. এ ধরাধামে আগমন করেন ১২৬০/৬৫ বাংলা সনের কোন এক শুভদিনে।

বাংলাদেশের প্রসিদ্ধতম জেলাশহর নোয়াখালীর সুধারাম থানা অন্তর্গত নলুয়া গ্রামে তাঁর শুভজন্ম হয়।তাঁর পিতার নাম ছিল জনাব পানা মিঞা ভুঁইয়া। হযরত ক্বারী সাহেব রাহ. এর দাদা জনাব বদরুদ্দীন ভুঁইয়া তখনকার একজন বিশিষ্ট জমিদার ব্যাক্তি ছিলেন। তিনি যেমন শিক্ষিত জ্ঞানী ছিলেন,তেমনি ছিলেন ভদ্র ও প্রভাবশালী। তাঁর ঔরসে দু'জন ছেলে জন্মগ্রহণ করেন।তাঁদের একজনের নাম ছিল ননা মিঞা অপর জনের নাম ছিল পানা মিঞা তিনি ছিলেন পানা মিঞার ভুঁইয়ার সু-সন্তান। পিতার উওরসূরী হিসেবে পানা মিঞা সাহেব ও পরবর্তীতে একজন প্রভাবশালী জমিদার হয়েছিলেন। সে পরিবেশেই হযরত ক্বারী ইব্রাহীম সাহেব রাহ. ধীরে ধীরে বড় হতে লাগলেন।

ইসলামের প্রভূত খিদমাত করে যাঁরা প্রখ্যাত ও বিখ্যাত হয়েছেন তাঁদের অনেকেরই জন্ম তারিখ পাওয়া না গেলে ও মৃত্যু তারিখ ঠিকই পাওয়া যায়।এর কারণ হচ্ছে জন্মের সময় তাঁরা প্রখ্যাত ও বিখ্যাত থাকেন না পরে তা অর্জিত হয়। তখন তাঁদের অনুসারীদের সংখ্যা ও থাকে প্রচুর।যার কারণে তা লিখে রাখতে পারেন।দ্বিতীয় কারণ এমনও হতে পারে যে, বর্তমান সময়ে যে নিয়মে জন্মনিবন্দন কার্ড করার প্রচলন রয়েছে তা আমাদের দেশে দশ বৎসর পূর্বেও ছিলোনা। ঠিক সে একই কারণে আমরা ও হযরতের জন্মসংত্রুান্ত নির্ধারিত তারিখ দেওয়া সম্ভব হয়ে উঠেনি।অবশ্য বহুপরিবারে তা যত্ন সহকারে পূর্ব থেকেই লিখে রাখতেন। অন্য একটি কারণও ছিলো বেশ শক্তিশালী তা হচ্ছে, হযরত ঞ্জানবান হওয়ার পর বাড়ি থেকে লেখা-পড়ার উদ্দেশ্যে বের হয়েছেন।আর ফিরে এসেছেন প্রায় ২০/২৫ বৎসর পর। তাও আবার সে বাড়িতে নয়।বিভিন্ন সময় বিভিন্ন মানজিলে অবস্হান করেছেন। যার কারণে হয়তো বিষয়টি নিয়ে তেমন কোন তথ্যমূলক আলোচনা হয়ে উঠেনি। আমরা এ সব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনায় যাওয়ার পূর্বে পাঠকদের নিকট কিছু পূর্বকথা উল্লেখ করছি। চলমান লেখক সংকলন মাওলানা মাহবুবে ইলাহী সাহেব।
মুহতামিম, জামিয়া ইসলামিয়া ইব্রাহীমিয়া উজানী মাদ্রসা।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

০৯:৪৭ মিঃ, ফেব্রুয়ারি ২০, ২০১৮

সদিচ্ছা ছাড়া প্রশ্ন ফাঁস বন্ধ ..

০৪:৪৪ মিঃ, ফেব্রুয়ারি ২১, ২০১৮

শহীদ মিনারে জাপান আওয়ামীলীগ আ..




Designed & Developed by TechSolutions BD